শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫২ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
পাহাড়ে রংহীন ‘বৈসাবি’

পাহাড়ে রংহীন ‘বৈসাবি’

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ পাহাড়ে বসবাসরত ১১টি জনগোষ্ঠির ১০ ভাষা-ভাষির মধ্যে চাকমারা বলে বিজু, মারমা-রাখাইনরা বলে সাংগ্রাই, ত্রিপুরা বলে বৈসুক, তঞ্চঙ্গ্যারা বলে বিষু এবং অহমিয়ারা (আসাম) বলে বিহু। আর এসব কিছুর সংমিশ্রণে বলা হয় ‘বৈসাবি’। দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পহেলা বৈশাখ এক নিয়মে পালন করলেও পাহাড়ে পালন করা হয় ভিন্নভাবে। চার দিনব্যাপী ব্যাপক উৎসবে পাহাড় তখন আনন্দে মাতহারা হয়ে ওঠে। যা দেশের কোথাও এমনটি দেখা যায় না। আর এমন বৈচিত্র এ অঞ্চলকে আলাদা সত্ত্বার সৌন্দর্য দান করেছে। এজন্য পাহাড়ের বৈচিত্রের সুখ্যাতিতে মুগ্ধ হয়ে অনেক পর্যটক এ উৎসবে যোগ দিতে অগ্রিম চলে আসেন এখানে। তবে মাহামারি করোনা এইবারের বৈসাবি উৎসবের আনন্দটাকে কেড়ে নিয়েছে। বৈসাবির আর মাত্র কিছুদিন বাকি। কিন্তু নেই কোনো উৎসব আমেজের রং। পাহাড়ে এ মৌসুমটা পুরো রংহীন থাকবে। এমনটা জানিয়েছেন, উৎসব আয়োজন কমিটির সংশ্লিষ্টরা। রাঙামাটি জেলা পরিষদের সদস্য বিপুল ত্রিপুরা বলেন, মহামারি করোনার কারণে গত বছরও আমরা উৎসব পালন করতে পারেনি। এ বছরও করোনা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। তাই করোনা মোকাবিলায় আমরা এ বছর উৎসব পালন থেকে বিরত থাকবো। রাঙামাটি ত্রিপুরা কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি সুরেশ ত্রিপুরা বলেন, দেশে করোনার ক্রান্তিকাল চলছে। তাই এ বছর উৎসব পালন করা হবে না। মন খারাপ হলেও জনগণের স্বার্থে, দেশের স্বার্থে করোনা মোকাবিলায় আমাদের এ সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com